ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ

ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ এ অনুষ্ঠিত হবে এ নিয়ে কিছুটা মতভেদ রয়েছে। কারণ আরবী জিলহজ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তাই চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

ঈদুল-আযহা-২০২৫-কত-তারিখ-বাংলাদেশ
তাই যারা এখন পর্যন্ত ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের পোস্টে ঈদুল আযহার তারিখসহ, সরকারি ছুটির তালিকা, কোরবানির গুরুত্ব ও সুন্নত সমূহ ইত্যাদি সকল কিছু নিয়ে আপনাদের সুবিধার্থে তুলে ধরার চেষ্টা করব।

সূচিপত্রঃ ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ 

ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ 

ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ এ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এ নিয়ে অনেকেই মতভেদ এবং জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যেহেতু ঈদুল আযহা মুসলিমদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব তাই এই নির্দিষ্ট দিনগুলো নিয়ে অনেকের অনেক ধরনের পরিকল্পনা থাকে তাই তারা জানার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। তাই আজকের পোস্ট হতে চলেছে আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

মুসলিমদের বছরে দুটি ধরে উৎসব রয়েছে একটি হচ্ছে ঈদুল ফিতর এবং আরেকটি ঈদুল আযহা। ঈদুল আযহা মূলত বেশিরভাগ মানুষ কোরবানি ঈদ বলেই জানে। আবার অনেকেই এই ঈদকে বড় ঈদ বলে থাকে। তবে এ ধর্মীয় উৎসবগুলো আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপরে নির্ভর করে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তেমনি ঈদুল আযহা আরবি জিলহজ মাসের ১০ তারিখ অনুষ্ঠিত হয়। 

জিলকদ মাসের শেষে জিলহজ মাসের শুরুতে চাঁদ দেখার উপরে নির্ভর করবে ঈদুল আযহার সময়। তবে বাংলাদেশে বর্তমানে ঈদ উল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ৬/৭ জুন 2025 শুক্রবার/শনিবার অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা এ দুইটি মুসলিমদের জন্য খুবই আনন্দঘন দুটি দিন। এই দিনগুলো ধনী-গরিব সকলের জন্য খুব আনন্দের।

আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম জনপ্রিয় ১৭ টি অ্যাপস

তবে কোরবানি ঈদ বেশিরভাগ মানুষের কাছে বেশি আনন্দের হয়ে থাকে কারণ এখানে পশু জবাই করে কোরবানি দেওয়ার আনন্দটা একটু অন্যরকম। এখানে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী সকলের সাথে একসাথে কুরবানী করে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া অন্যরকম এক ধরনের অনুভূতি সৃষ্টি করে। তাই আপনারা যারা ঈদুল আযহার তারিখ নিয়ে চিন্তিত তারা ধরে নিতে পারেন ৬-৭ জুন যে কোন একদিন ঈদুল আযহা।

জুন ২০২৫ সালের ছুটি ও দিবস 

জুন ২০২৫ সালের ছুটি ও দিবস গুলো জানা না থাকলে আজকের পোস্ট থেকে দিবস গুলো জেনে নিতে পারেন। জুন মাসের ঈদুল আযহার ছুটি সহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ছুটি রয়েছে ছুটির তালিকা গুলো দিবস সহ নিচে তুলে ধরা হলো।

তারিখ বার উল্লেখযোগ্য দিবস
১ জুন রোববার বিশ্ব দুধ দিবস
৩ জুন মঙ্গলবার বিশ্ব সাইকেল দিবস
৫ জুন বৃহস্পতিবার বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৬ জুন শুক্রবার সম্ভাব্য ঈদুল আযহা (কোরবানির ঈদ)
৭ জুন শনিবার বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা দিবস/সম্ভাব্য ঈদুল আযহা
৮ জুন রোববার বিশ্ব মহাসাগর দিবস
১৪ জুন শনিবার বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
১৫ জুন রোববার পিতৃ দিবস (Father's Day)
২০ জুন শুক্রবার বিশ্ব শরণার্থী দিবস
২৩ জুন সোমবার জাতিসংঘ সরকারি সেবা দিবস
২৬ জুন বৃহস্পতিবার মাদকবিরোধী দিবস ও নির্যাতনবিরোধী দিবস

ঈদুল আযহার ইতিহাস 

ঈদুল আযহার ইতিহাস মুসলিম হিসেবে প্রত্যেক মুসলিম জাতিকে জানা উচিত। ঈদুল আযহা কেবলমাত্র ধর্মীয় উৎসব নয় এটি অনেক ত্যাগ, অনুগত্য এবং আদর্শকে স্মরণ করে উদযাপন করা হয়। ঈদুল আযহা উদযাপন করা হয় হযরত ইব্রাহিম (আ:) এর আত্মত্যাগের ঘটনার মধ্যে দিয়ে মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম পালন করা। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে হযরত ইব্রাহিম (আ.) কে মহান আল্লাহতালা স্বপ্নে দেখেছিলেন তার একমাত্র পুত্র সন্তান ইসমাইলকে কোরবানি দেওয়ার জন্য।হযরত ইব্রাহিম (আঃ) কোনো প্রশ্ন ছাড়াই তার পুত্র ইসমাইল (আ:) কে কোরবানি দিতে রাজি হয়েছিলেন। আল্লাহ তার আত্মত্যাগের এই ঘটনা দেখে কুরবানী করার সময় ইসমাইলের পরিবর্তে একটি পশু দুম্বা/ভেড়া কোরবানি করার নির্দেশ দেন। 

আরো পড়ুনঃ ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি ভিসা কার্ড এর সুবিধা

এ ঘটনার পর থেকে কোরবানির জন্য হালাল পশু কোরবানি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ঈদুল আযহার দিনে মুসলিমরা কোরবানির মাধ্যমে তাদের আত্মত্যাগ ধৈর্য ও আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করেন। এ ঘটনার মধ্যে দিয়ে আল্লাহ সব থেকে কাছের পশু অর্থাৎ নিজে বাড়িতে পালন করা গরু, ছাগল, ভেড়া, উট ইত্যাদি আল্লাহর রাস্তায় কুরবানী দিতে বলেছেন।

ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর 

প্রশ্ন: ঈদুল আযহা ২০২৫ সালের বাংলাদেশের কবে হবে? 

উত্তর: সম্ভবত তারিখ 6 বার 7 জন 2025, নির্ভর করবে। 

প্রশ্ন: কার উপর কুরবানী ওয়াজিব? 

উত্তর: যাদের হিসাব পরিমান সম্পদ আছে এবং কোরবানি দিতে আর্থিকভাবে সক্ষম। 

প্রশ্ন: কুরবানী করার শ্রেষ্ঠ সময় কখন? 

উত্তর: ঈদের নামাজের পর থেকে ১২ জিলহজ্জ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। 

প্রশ্ন: কুরবানীর পশু বাছাইয়ের সময় কি কি খেয়াল রাখা উচিত? 

উত্তর: বয়স, স্বাস্থ্য, শরীয়ত সম্মত, দোষমুক্ত অবস্থা দেখে কোরবানি দিতে হবে।

প্রশ্ন: মহিলাদের ওপর কুরবানী ওয়াজিব কি? 

উত্তর: হ্যাঁ, যদি তাদের নিসাব পরিমান সম্পদ থাকে।

জিলহজ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য 

জিলহজ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে। জিলহজ মাস হচ্ছে আরবি মাসের ১২ তম এবং শেষ মাস। এ জিলহজ মাস অনেক বরকতময় এবং ফজিলতপূর্ণ কারণ এই জিলহজ মাসে পবিত্র হজ্জ এবং কুরবানী ঈদ বা ঈদুল আযহা পালিত হয়। হজ প্রত্যেক মুসলিম সামর্থ্যবান ব্যক্তির উপরে ফরজ। এই মাসে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন রয়েছে সে দিনগুলোতে ইবাদত করলে ফজিলত রয়েছে।

ঈদুল-আযহা-২০২৫-কত-তারিখ-বাংলাদেশ
৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত হজের কার্যক্রম অনুষ্ঠানিকভাবে সম্পন্ন হয়। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে হজ একটি। যাদের সামর্থ্য আছে তাদেরকে জীবনে একবার হজ পালন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ফরজ কাজগুলোর মধ্যে হজ একটি ইবাদত। আর জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আযহা পালিত হয়। সকল মুসলিম বিশ্বে এই ঈদুল আযহা বা কুরবানী ঈদ পালিত হয়। 

  • আরাফাত দিবস শুরু হয় ৯ জিলহজ। যারা হজ পালন করে তারা তো আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে অবস্থান করে আর অন্যান্য বাকি মুসলিমদের জন্য এই দিনে রোজা রাখা সুন্নত। রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, "আরাফাতের রোজা পূর্ববর্তী ও পরবর্তী এক বছরের গুনাহ মাফ হয়"।
  • ঈদুল আযহার দিনে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে ফজরের সময় কিছু খেয়ে নামাজ পড়ে রোজা ধরতে হয়। একমাত্র যারা কোরবানি করবেন তাদের জন্য প্রযোজ্য। এবং ভালোভাবে গোসল করে ঈদগাহে জামাতের সহিত সালাত আদায় করা ওয়াজিব। কোরবানির পশু জবাই করার পর খেতে পারবেন। অর্থাৎ অর্ধ দিন রোজা থাকতে হয়।
  • জিলহজ মাসে ঈদ উল আযহা পালনের মাধ্যমে আত্মত্যাগ, আত্মসমর্পণ এবং কোরবানি দিয়ে মুসলিমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জনের চেষ্টা, গরিব দুঃখীদের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া অন্যতম ইবাদত।
  • জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের অনেক ফজিলত রয়েছে। এই দিনগুলোতে বেশি বেশি রোজা রাখা এবং ইবাদত বন্দি করা আল্লাহ পছন্দ করেন। 
  • প্রথম ১০ দিন বেশি বেশি দাম খয়রাত করা, গরিব, মিসকিন, এতিম মানুষের সাহায্য করা, বেশি বেশি নফল ইবাদত করা আল্লাহ পছন্দ করেন।
  • এ দশ দিনের মধ্যে যারা বেশি বেশি ইবাদত রোজা দান সদকা করবে আল্লাহতালা সে সকল বান্দার প্রতি বেশি খুশি হন। 
  • শতাব্দী মাস আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সুবর্ণ সুযোগ। তাই এই জিলহজ মাসে আল্লাহর হজ করার নির্দেশ দিয়েছেন এবং যারা হজ করতে যায় তাদের পূর্ববর্তী সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়।

ইসলামী শরীয়তে কোরবানির গুরুত্ব 

ইসলামী শরীয়তে কোরবানির গুরুত্ব অনেক। কুরবানীর তাদের উপর ফরজ সামর্থ্য আছে। কুরবানী করা একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্যই করা হয়। আল্লাহ বলেছেন সবচাইতে প্রিয় বস্তুটি আমার নামে কোরবানি করো। তাই কুরবানী করার ক্ষেত্রে বাড়িতে পোষা প্রাণী বা গৃহপালিত পশু কুরবানী করা সবচাইতে ভালো এবং নেক কাজ। 

কুরবানী করা বাহ্যিক তাৎপর্য নয় এটি অন্তরের খাঁটি নিয়তের উপর নির্ভরশীল। হযরত ইব্রাহিম আলাই সালাম এর আদর্শকে স্মরণ করে যুগ যুগ ধরে মুসলিম জাতিকে এই কুরবানী করার নির্দেশ দিয়েছেন। কোরবানির মাংস তিন ভাগে ভাগ করতে বলেছেন। আত্মীয়-স্বজন প্রতিবেশী এবং তাদের মধ্যে কোরবানির মাংস বন্টন করা অত্যন্ত প্রশংসনীয় কাজ।

কুরবানী করার সময় কোরবানির পশুর রক্ত মাটিতে গড়িয়ে পড়ার আগেই আল্লাহর কাছে পৌঁছে যায় কুরবানী মন থেকে করতেই হবে। কোরবানির উদ্দেশ্যই হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, আত্মশুদ্ধি ও নিজের ইচ্ছা ত্যাগ, গরিব ও অসহায়দের আনন্দ ভাগাভাগি তাকওয়া ও ইবাদতের চর্চা করা। ঈদুল আযহার নামাজের পর থেকে মোট ৩ দিন কোরবানির সময় থাকে অর্থাৎ ১০-১১-১২ জিলহজ সূর্যাস্তের আগে পর্যন্ত।

২০২৫ সালে ঈদুল আযহা কোথায় ও কিভাবে পালন করা হবে 

২০২৫ সালে ঈদুল আযহা কোথায় ও কিভাবে পালন করা হবে এটি মূলত চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে সকল বিশ্ব পালিত হবে। ঈদুল আযহা মুসলিম উম্মার জন্য অন্যতম একটি বড় ধর্মীয় উৎসব। উপরেরটা আলোচনায় হয়তো জানা গিয়েছে ঈদুল আযহা কোরবানির ঈদ ৬ জন 2025 শুক্রবার সম্ভাব্য তারিখ। তবে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে পরিবর্তন হতে পারে।

আরবি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে অনুষ্ঠিত হয় ঈদুল আযহা। বাংলাদেশে সকল মসজিদ ঈদগাহ এবং নির্ধারিত সেন্টারে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করা হয়। তবে সৌদি আরব কিংবা মক্কা, মদিনা সহ সমস্ত শহরে কুরবানী করা হয়। হজ যাত্রীরা হজ পালন করার পরে কোরবানি করে। ভারত পাকিস্তান তুরস্ক ইন্দোনেশিয়া মিশর এই ঈদুল আযহা খুবই জাঁকজমক ভাবে পালন করে।

আরো পড়ুনঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর দাম

ঈদের নামাজ পালনকারী প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ঈদের দিন সকালে নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। ঈদুল আযহার নামাজ শেষে কোরবানি করতে হয়। ঈদের দিন পোশাক কোরবানি করা এতে মূল কাজ। কোরবানি দেওয়ার জন্য প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানের কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকা দরকার। কোরবানির পশু হতে হবে সুস্থ নির্দিষ্ট বয়সের গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, উট।

কোরবানির গোশত তিন ভাগে ভাগ করতে হয় একভাগ নিজের জন্য, আরেক ভাগ আত্মীয়-স্বজনের জন্য এবং তৃতীয় ভাগ গরিব দুঃখীদের জন্য। ঈদুল আযহা নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে গোসল করা, নতুন জামা কাপড় পড়া, সুরমা চোখে, দেওয়া মিষ্টি কিছু খাবার খাওয়া সুন্নত। ঈদগাহে যাওয়ার সময় তাকবীর পড়া সুন্নত। 

অনেক হাদিসে পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়ার কথা বলেছেন এতে বেশি সোয়াব পাওয়া যায়। ঈদের নামাজ শেষে ঈদের খুতবা সুনা ওয়াজিব। কুরবানীর পশুর জবাই করার সময় "বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার"বলে জবাই করতে হয়।

ঈদুল আযহা ২০২৫ সম্পর্কিত আরো কিছু (FAQ) প্রশ্নোত্তর 

প্রশ্ন: জিলহজ্ব মাস ২০২৫ সালে কবে শুরু হবে?

উত্তর: সম্ভাব্য ২৮ বা ২৯ মে ২০২৫ চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে।

প্রশ্ন: ২০২৫ সালের ঈদুল আযহার সরকারি ছুটির সম্ভাব্য তারিখ কত? 

উত্তর: ৫, ৬ ও ৭ জুন ২০২৫।

প্রশ্ন: যদি মেঘলা থাকে তাহলে ঈদের তারিখ নির্ধারণ হবে কিভাবে? 

উত্তর: শাওয়াল মাস গননার উপর ভিত্তি করে অথবা আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

প্রশ্ন: ঈদুল আযহার আগে কয়টি গুরুত্বপূর্ণ দিন আছে? 

উত্তর: জিলহজের প্রথম ১০ দিন ইসলামে বিশেষ ভাবে ফজিলত পূর্ণ। 

প্রশ্ন: কুরবানীর ঈদের দিন কি বিশেষ এবাদত করা উত্তম? 

উত্তর: ঈদের নামাজ, পশু কোরবানি, তাকবীর বলা এবং গরীব দুঃখীদের মধ্যে মাংস বিতরণ।

শেষ কথাঃ ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ বাংলাদেশ 

ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ জানার জন্য অবশ্যই জানতে কার ওপর বা চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা নিয়মিত অনুসরণ করা উচিত। মুসলিমদের অন্যতম একটি ধর্ম উৎসব হচ্ছে ঈদুল আযহা কে নিয়ে অনেকের মনে অনেক ধরনের কল্পনা থাকে তাই আগ্রহী হয়ে ঈদুল আযহার তারিখ জানতে চান। তবে উপরোক্ত সকল আলোচনায় শেষে বলা যায় যে ঈদুল আযহা ২০২৫ কত তারিখ ৬/৭ জুন  অনুষ্ঠিত হবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url